এই পোস্টটি শুধৃমাত্র প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য


নারীদের যে ভুলগুলো সঙ্গীকে পরকীয়ার দিকে ঠেলে দিতে পারে

কিছুদিন ধরেই মনে হচ্ছে আপনার সঙ্গীটি সম্পর্ক থেকে কেমন যেন দূরে সরে গিয়েছে। মাঝে মাঝে ফোনে কার সাথে যেন কথা বলে, আবার ডায়াল লিস্ট থেকে নামটাও মুছে দেয়। আপনার প্রতি আগের সেই টান নেই তার। খুব বেশি বাইরে বাইরে থাকছে, প্রায়ই হয়তো বাইরে থেকে খেয়ে আসছে। তবে কি তার সাথে অন্য কেউ ছিলো? সে কি পরকীয়া করছে? কিন্তু কেন? অনেক সময় আপনার সঙ্গীর পরকীয়ার জন্য দায়ী হতে পারেন আপনি নিজেই। না জেনেই নিজের সম্পর্কের সর্বনাশ ডেকে আনে অনেকে। নিজের কিছু স্বভাবের কারণে ধীরে ধীরে সঙ্গীর থেকে মন উঠে যায়। ফলে ভালোবাসার মানুষটি জড়িয়ে পড়ে অনৈতিক সম্পর্কে। আসুন জেনে নেয়া যাক যে ভুলগুলো আপনার সঙ্গীকে ঠেলে দিতে পারে পরকীয়ার দিকেঃ
১. শারিরীক মিলনে অনীহাঃ বৈবাহিক সম্পর্কের সুখ শান্তি অনেকাংশেই নির্ভর করে যৌন জীবনের সুখ শান্তির ওপরে। স্বামী / স্ত্রীর শারীরিক মিলনে আগ্রহ কম থাকলে কিংবা আগ্রহ হারিয়ে ফেললে সঙ্গী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে অনেক সময়। এছাড়াও শারীরিক মিলনে অক্ষমতার কারনেও অনেক সময় সঙ্গী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।
২. সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসা না দেখানোঃ অনেকেই ভাবেন বিয়ে করলে আবার ভালোবাসা দেখানোর কি আছে? ভালোবাসা দেখায় তো প্রেমিক প্রেমিকারা। কিন্তু যারা মনে এ ধারণা পোষণ করেন তাদের সঙ্গীর পরকীয়ায় জড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ বিয়ের পরেও সারাজীবনই সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসা দেখানো উচিত। প্রতিদিনই মুখে বলা উচিত আপনার সঙ্গীকে আপনি কতটুকু ভালোবাসেন। এছাড়াও ছোট খাটো উপহার দিয়ে মাঝে মাঝে ভালোবাসা প্রকাশ করুন। এতে সম্পর্কের উষ্ণতা বজায় থাকবে।
৩. সঙ্গীর কাছে নিজেকে আকর্ষনীয় দেখানোর চেষ্টা না করাঃ প্রেম করার সময় কিংবা বিয়ের পর প্রথম প্রথম সঙ্গীর কাছে নিজেকে আকর্ষনীয় দেখানোর চেষ্টা তো সবাই করে। কিন্তু ধীরে ধীরে এই আগ্রহ অনেকটাই কমে যায় অনেকের। সময়ের সাথে সাথে সঙ্গীর সামনে নিজেকে গুছিয়ে রাখার চেষ্টা একেবারেই কমিয়ে দেয় কেউ কেউ। ফলে সঙ্গীর প্রতি কোনো আকর্ষনবোধ থাকে না এবং অনেকে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে নতুন আকর্ষনের খোজে। তাই সঙ্গীর কাছে নিজেকে চিরকালই সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখার চেষ্টা করুন। নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন এবং ত্বকের যত্ন নিন সবসময়। এছাড়াও সুন্দর পোশাক পরুন এবং সুগন্ধি ব্যবহার করুন সবসময়।
৪. নতুনত্ব না থাকাঃ প্রতিদিন একই রুটিনে ঘুম থেকে ওঠা, খাওয়া, কর্মস্থলে যাওয়া এবং আবার ঘুমিয়ে পড়ার কারণে অনেকের কাছেই জীবনকে একঘেয়ে মনে হয়। জীবনের এক ঘেয়েমীর কারণে অনেক সময় সঙ্গী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে নতুনত্বের স্বাদ খোঁজার জন্য। বিবাহিত জীবনটা যাতে একঘেয়ে না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। দুজন মিলে গল্প করুন, বেড়াতে যান, নতুন কিছু শিখুন কিংবা বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিন নিয়মিত। কোনোভাবেই নিজেদের জীবনটাতে ‘একঘেয়েমি’ প্রবেশ করতে দিবেন না।
৫. অতিরিক্ত সন্দেহ করাঃ অনেকেই নিজের সঙ্গীকে অতিরিক্ত সন্দেহ করে। সম্পর্কের শুরু থেকেই অতিরিক্ত সন্দেহ করে সঙ্গীর মনটা বিষিয়ে তোলে অনেকেই। এই অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করার চেষ্টা করা জরুরী। কারণ এক্ষেত্রে অনেক সময় জেদের বশে নিজেকে পরকীয়ায় জড়িয়ে ফেলে সঙ্গী।

পর্ণোগ্রাফি আসক্তি পুরুষদের যে মারাত্মক ক্ষতিগুলো করে

বর্তমানে তরুন প্রজন্ম পর্ণোগ্রাফি আসক্তির ভয়াল নেশায় মত্ত হয়ে আছে। টিন এজার থেকে শুরু করে অনেক মধ্য বয়সী পুরুষও পর্ণোগ্রাফি আসক্তিতে ভুগছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় পর্ণোগ্রাফি আসক্তিকে তেমন ক্ষতিকর নয় ব্যাখ্যা দিলেও এর আছে দীর্ঘমেয়াদি বিরূপ প্রভাব। নিয়মিত পর্ণোগ্রাফি দেখার মাধ্যমে নিজের অজান্তেই নিজের ক্ষতির করে ফেলছেন অসংখ্য পুরুষ। আসুন জেনে নেয়া যাক পর্ণোগ্রাফির কারণে আপনার যে ক্ষতিগুলো হতে পারেঃ
১. নারীরা ঘৃনার চোখে দেখেঃ পর্ণ আসক্ত পুরুষদেরকে সাধারণ রুচিশীল নারীরা হীনমন্য ও চরিত্রহীন মনে করে। নারীরা যখন জানতে পারে যে তার পরিচিত কোনো পুরুষ নিয়মিত পর্ণোগ্রাফি দেখে, তখন তার সম্পর্কে খারাপ মনোভাব জন্ম নেয় এবং তাঁকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। বিশেষ করে আমাদের সমাজের নারীরা তো অবশ্যই।
২. রুচি বোধের অবনতি হয়ঃ নিয়মিত পর্ণোগ্রাফি দেখতে দেখতে পুরুষদের রূচিবোধের অধঃপতন হয়। পর্ণোগ্রাফির অনৈতিক ও যৌনতা নির্ভর বিকৃত সম্পর্ক গুলোকেই তখন ভালো লাগতে শুরু করে। ফলে যারা নিয়মিত পর্ণ সিনেমা দেখে তাদের রুচি বিকৃত হয়ে যায়। জীবনের স্বাভাবিক সম্পর্ক গুলোতেও নিজের অজান্তে বিকৃতি খোঁজে তাদের চোখ।
৩. ফ্যান্টাসির দুনিয়াঃ নিয়মিত পর্ণোগ্রাফি দেখতে দেখতে বাস্তব জগৎ ছেড়ে পুরুষরা ফ্যান্টাসি দুনিয়াতে চলে যায়। অর্থাৎ বাস্তব জীবনেও তাঁরা পর্ণ সিনেমার মত সঙ্গী আশা করে এবং তাঁরা স্বপ্ন দেখে তাদের যৌন জীবনটাও পর্ণ সিনেমার মতই হবে। তাই ফ্যান্টাসি দুনিয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে তাঁরা বাস্তব জীবনের সুখ শান্তি হারায়। সাধারণ নারীদেরকে তখন আর তাদের যথেষ্ট মনে হয় না।
৪. মূলত নিঃসঙ্গ / অসুখী হয়ে পড়েঃ অতিরিক্ত পর্ণোগ্রাফি দেখার কারণে সাধারন নারীদের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে পর্ণ আসক্তদের। তাঁরা পর্ণোগ্রাফির নায়িকাদের মত আকর্ষনীয় দেহ ও চেহারার নারী খোঁজে বাস্তব জীবনে। কিন্তু পর্ণ সিনেমার নায়িকাদের সৌন্দর্য মূলত কৃত্রিম সৌন্দর্য, তাদের আচরণও কৃত্রিম। মেকআপ, লাইট ও ক্যামেরার কারসাজিতে তাদেরকে মোহনীয় ভাবে দেখানো হয় যা বাস্তব জীবনে খুঁজে পাওয়া সম্ভব না। তাই পর্ণ আসক্তরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিঃসঙ্গ থেকে যায় অথবা সংসারে অসুখী হয়।
৫. শারীরিক ক্ষতিঃ নিয়মিত পর্ণোগ্রাফি যারা দেখে তাদের মধ্যে হস্তমৈথুনের অভ্যাসটাও বেশি থাকে। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করার ফলে তাদের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি বাড়ে এবং যৌনজীবনে নানান সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।
৬. ভয়াল নেশাঃ পর্ণোগ্রাফির নেশা মাদকের নেশার মতই ভয়ংকর। মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যেমন কষ্টসাধ্য, পর্ণ আসক্তি থেকে মুক্তি পাওয়াও দূরহ ব্যাপার। পর্ণ আসক্তির কারণে পরিবারের সাথে সম্পর্ক খারাপ হয়, পড়াশোনায় ক্ষতি হয় এমনকি নিজের মধ্যেও হীনমন্যতার সৃষ্টি হয়।
৭. সামাজিকভাবে হেয় হতে হয়ঃ পর্ণ আসক্তদের মোবাইলে, কম্পিউটারে, পেন ড্রাইভে সবখানেই পর্ণোগ্রাফি থাকে অধিকাংশ সময়। অনেক সময় এসব অনৈতিক বিষয়গুলো পরিবারের কাছে ধরা পড়ে যায়। ফলে পরিবারের কাছে হেয় হতে হয় পর্ণ আসক্তদের। এছাড়াও সমাজের মানুষজন, বন্ধুবান্ধব বিষয়টি জেনে গেলে তাদের কাছেও হেয় হতে হয় তাদেরকে।

প্রিয়জনকে প্রেম নিবেদন করার কয়েকটি দারুণ রোমান্টিক উপায়

মন থেকে অনেক বেশি ভালোবেসে ফেলেছেন একজনকে। কিন্তু কিছুতেই তাকে বলতে পারছেন না মনের কথাগুলো। আর ভালোবাসার মানুষটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়া নিয়ে তো আর তাড়াহুড়া করা যায় না। সবার চাইতে আলাদাভাবে, অসাধারণভাবে চমকে দিতে ইচ্ছে করে প্রিয় মানুষটিকে। আর ভালোবাসার মানুষটিকে প্রেমের প্রস্তাবটাই এমন ভাবে দিতে হয় যেন সে মুগ্ধ হয়ে যায় এবং প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে না পারে তাই না?  প্রেমের প্রস্তাব দেয়া শুনতে যতটা সহজ মনে হয় আসলে ঠিক ততটাই কঠিন। কীভাবে প্রস্তাব দেবেন, কীভাবে মুগ্ধ করবেন প্রিয় মানুষটিকে কিংবা কেমন হবে আপনার প্রস্তাব দেয়ার ধরণ তা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই অনেকগুলো সময় পার করে দেয় অনেকেই। আর তাই নিম্নে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রেমের প্রস্তাব দেয়ার কয়েকটি অভিনব উপায় দেয়া হলোঃ
১. জন্মদিনের সারপ্রাইজঃ জন্মদিনের দিন প্রিয় মানুষটির মন এমনিতেই অনেক ভালো থাকে। তাই এই দিনটি ভালোবাসার কথা জানানোর জন্য একটি উপযুক্ত দিন। প্রিয় মানুষটির জন্মদিনে তাকে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য উপহার ও ফুল নিয়ে যান। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো ও উপহার দেয়ার পর দিনের কোনো একটি সুবিধাজনক সময়ে তাকে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। সেই সঙ্গে এটাও বলুন যে তাকে ভালোবাসার কথাগুলো জানানোর জন্য বিশেষ দিন হিসেবে আপনি তার জন্মদিনটিকেই বেছে নিয়েছেন।
২. এফ.এম. রেডিওঃ আজকাল অনেকেই নিয়মিত এফ.এম. রেডিও শুনে থাকে। আপনার প্রিয় মানুষটির যদি এফ.এম. রেডিও শোনার অভ্যাস থাকে তাহলে তাকে এফ.এম. রেডিওতে ভালোবাসার কথাটি জানিয়ে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে তার পছন্দের অনুষ্ঠানের সময়সূচি জেনে নিন। এরপর নিশ্চিত হয়ে নিন যে সেই অনুষ্ঠানটি আপনার ভালোবাসার মানুষটি সেই সময়ে শুনছে। এরপর রেডিও প্রোগ্রামের ফোন নম্বরটি জেনে নিয়ে যথা সময়ে ফোন দিন গুছিয়ে বলে দিন মনের কথা গুলো। প্রয়োজনে রেডিও জকির সাহায্য নিতে পারেন।
৩. স্ক্রাপবুকঃ নিজেদের বিভিন্ন সময়ের ছবি, এসএমএস ও অন্যান্য কিছু স্মৃতি দিয়ে বানিয়ে ফেলুন একটি স্ক্র্যাপবুক। স্ক্র্যাপ বুক বানানোর জন্য একটি স্কেচবুক কিনে নিতে পারেন। এরপর সেটার পাতায় পাতায় ছবি ও স্মৃতিময় জিনিসগুলোকে আঁটকে দিন আঠা দিয়ে। স্ক্র্যাপবুকের সবচাইতে শেষের পাতায় লিখে দিন আপনার ভালোবাসার কথাগুলো।
৪. মোমবাতি ফুলঃ ভালোবাসার মানুষটিকে চমকে দেয়ার জন্য একটু কষ্ট করতে হলে করে ফেলুন না। প্রিয় মানুষটিকে সারা জীবনের জন্য নিজের করে নেয়ার জন্য প্রেমের প্রস্তাবটাও একটু আলাদা ভাবে দিন। খোলা মাঠে, ছাদে কিংবা ঘরেই মোমবাতি দিয়ে হার্ট আকৃতি তৈরী করুন। এরপর তার মাঝে লাল গোলাপের পাপড়ী ছড়িয়ে দিন। প্রিয় মানুষটিকে সেই স্থানে ডাকুন এবং মোমগুলো জ্বালিয়ে রাখুন। এরপর সে আসলেই বলে দিন আপনার ভালোবাসার কথাগুলো।
৫. কেক লিখুনঃ কেক খেতে তো সবাই ভালোবাসে। উৎসবে কিংবা উপলক্ষে একটি কেক থাকলে সেটা আরো জমে ওঠে। আর তাই আপনার ভালোবাসা প্রকাশের উপলক্ষটাকেও কেক কেটে উদযাপন করতে পারেন। হঠাৎ করে একদিন বিশাল একটি কেকে আপনার ভালোবাসার কথা লিখে নিয়ে যেতে পারেন প্রিয় মানুষটির কাছে। কেকে লেখা ভালোবাসা প্রকাশের কথাগুলো দেখেই চমকে যাবে আপনার প্রিয় মানুষটি।

বিবাহিত জীবনে যৌন ভয় দূর করতে করণীয়

বিবাহের পূর্বে এবং বিবাহের পরে অনেক পুরুষেরই কিছু যৌন ভয় কাজ করে। নিম্নে যেসকল যৌন ভয় কাজ করে তা নিম্নে দেয়া হলোঃ
. মন থেকে সেক্স করার ভয় দূর করাঃ ভয় এবং সেক্স পরষ্পরের শত্রু। পুরুষ অথবা নারীর মনে ভয় থাকলে তারা যৌনকাজ করার চিন্তা পর্যন্ত করবে না। আপনি কি রাস্তায় কাউকে সেক্স করতে দেখেছেন? নিশ্চই না। তাই না করার পেছনে প্রধান কারণ লজ্জা নয় – ভয়। ভয়ে পুরুষের লিঙ্গ পর্যন্ত খাড়া হয়না। বিয়ের আগে যদি কোন কারনে স্বল্প সময়ে স্থলন সমস্যা দেখেন তা হয়তো আপনার ভয়জনিত কারণ।
. স্ত্রী এবং প্রেমিকা এক বিষয় নয়ঃ স্ত্রী এবং প্রেমিকা কখনোই এক বিষয় হতে পারে না। কোন নারী যখন স্ত্রী হিসেবে আপনার ঘরে আসবে তখন আপনি প্রানপণে চেষ্টা করবেন তাকে সুখী করার এবং সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে লম্বা সময় মিলন করা শিখাবে। সেক্স একপ্রকার খেলা। এটা শিখতে হয় এবং এর প্রাকটিস লাগে। আপনি যখন আপনার স্ত্রীকে ঘরে আনবেন তখন তার শরীর, তার চাওয়া-পাওয়া আপনার কাছে অজানা থাকবে। কিন্তু যতই দিন যাবে, আপনি জানবেন কিভাবে সে সুখ পায়, কোন পজিশনে তাকে কাবু করা যায় এবং সেও আপনার টার্নিং পয়েন্ট বুঝবে এবং দুইজনের সমন্বয়ে দীর্ঘ সময়ের সেক্স হবে। প্রথম দিকে আপনার দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে, কিন্তু এটা খুবই স্বাভাবিক। আপনার স্ত্রীকেও এই বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলতে হবে।
. পুরুষের যৌন ভয় দূর করতে নারীর করণীয়ঃ একজন  নারী চাইলে স্বামীকে বাঘ বানাতে পারে, চাইলে ছাগল বানাতে পারে। তবে বাঘ বানালেই সে লাভবান হবে। স্বামীকে যদি বলে “এভাবে করো, তোমার এই স্টাইলটা ভালো লাগছে / তুমি খুব ভালো আনন্দ দিতে পারো / উফফ…দারুণ হচ্ছে। জোরে জোরে করো” অথবা কোন কথা না বলেও যদি আপনি তৃপ্তির দৃষ্টিতে তার দিকে তাকান, অথবা তার দিকে তাকিয়ে নিজের ঠোঁট কামড়াতে থাকেন অথবা তাকে জড়িয়ে ধরে তার পিঠে যদি নখ বসিয়ে দেন, তাহলে আপনার স্বামী বুঝবে তার কার্যক্রম আপনি উপভোগ করছেন। তাহলে সে ঘুমন্ত হলেও জেগে উঠবে। কারণ, স্ত্রীর দেয়া সামান্য আত্মবিশ্বাস তার কছে মহাশক্তি রূপে আবির্ভূত হবে। আর সেই নারীই যদি পুরুষকে বলে, “তুমি পারছো না / ধ্যাৎ…তোমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না” – তাহলেই শেষ। যত শক্তিশালী পুরুষই হোক না কেন, সে রণে ভঙ্গ দেবে। তাই মনে রাখবেন, আপনি যদি ভাবেন স্বামীকে হারাবেন, তাহলে নিজেই ঠকবেন।

ভার্জিন ছেলে চেনার লক্ষণ

সাধারণত ভার্জিন ছেলে চেনার কোন লক্ষণ নেই। একটি ছেলে বিয়ের আগে যতই সেক্স করুক না কেন, সেই ছেলে ভার্জিন কিনা তা বোঝার উপায় নেই। তাই সমাজে কখনোই ছেলেদের ভার্জিনিটি নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠে না। তবুও নিম্নে ভার্জিন ছেলে চেনার কয়েকটি উপায় দেয়া হলোঃ
১. ছেলেটি অল্পতেই প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে যাবে।
২. সেক্স করার জন্য অনেক তাড়া থাকবে।
৩. দ্রুত বীর্যপাত হবে, এমনকি যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর আগেই বীর্যপাত হতে পারে।
৪. কিস করা, ব্রেস্ট নিয়ে খেলা করার দিকে নজর না দিয়ে যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর জন্য পাগল থাকবে।
৫. ছেলেটি মেয়েটির শরীর স্পর্শ করতে লজ্জা পাবে। যদি ছেলেটি মেয়েটিকে একবার স্পর্শ করে, তাহলে পাগলের মতো স্পর্শ করতে থাকবে।
৬. ছেলেটি মেয়েটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার আগে মেয়েটির অনুমতি নিবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো যদি কোন ছেলের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাহলে ছেলেটিকে আপাতদৃষ্টিতে ভার্জিন বলা যায়। তবে কোন ছেলের ভার্জিনিটি আছে নাকি নেই, তা বোঝার কোন উপায় নেই।